ইস্পাত কাঁচামাল ও পণ্য আমদানি ও রপ্তানি শুল্ক নীতির প্রেক্ষিতে ভারত সরকার

গত ২২ মে ভারত সরকার ইস্পাত কাঁচামাল ও পণ্য আমদানি ও রপ্তানি শুল্ক নীতির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়।জানা গেছে, ভারতীয় সরকারের এই সংশোধনী শুল্ক মূলত পণ্যের অভ্যন্তরীণ মূল্য নিয়ন্ত্রণ, আমদানি কর কমানো এবং রপ্তানি কর বাড়ানো।এই নীতি অনুসারে, ভারত সরকার কয়লা আমদানি শুল্ক ২.৫ শতাংশ, ৫ শতাংশ কমিয়ে শূন্য করে দিয়েছে।600 মিমি এর বেশি প্রস্থের গরম ঘূর্ণিত প্লেট, প্লাস্টিক বোর্ডের জন্য উৎপাদন ও রপ্তানি শুল্ক 0 থেকে 15% পর্যন্ত;রপ্তানি শুল্ক 0 থেকে 45% পর্যন্ত হবে;কাস্ট আয়রন, স্টেইনলেস স্টীল, লেগড রড স্টীল এবং স্টিলের সেমি ফিনিস পণ্যগুলির জন্য, যেমন 15% রপ্তানি শুল্ক (০) ।
গত দু'বছরে আন্তর্জাতিক ইস্পাত বাজারে ভারতকে একটি কালো ঘোড়া হিসেবে দেখা গেছে, উচ্চ-প্রোফাইল, হঠাৎ করেই সামঞ্জস্যের শুল্ক, কি প্রভাব পড়বে চীনের লোহা ও ইস্পাত বাজারে?
২০১৭ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ভারতের অভ্যন্তরীণ লোহা খনি উৎপাদন খুব বেশি পরিবর্তন হয়নি।২০২১ সালে ভারতের লোহার খনির উৎপাদন প্রায় ২০ বছরের মধ্যে ২৪৬ মিলিয়ন টনে পৌঁছেছে, যা আগের বছরের তুলনায় ২০ শতাংশ বেশি।দেশের রপ্তানি থেকে লোহা খনির জন্য দায়ী অংশ উৎপাদন, বেসিক বজায় রাখা প্রায় পাঁচ থেকে ছয় বছর 10% ~ 15%, যা নতুন মুকুট নিউমোনিয়া প্রাদুর্ভাব দ্বারা প্রভাবিত হয় 2020,ভারতে অপরিশোধিত ইস্পাতের অভ্যন্তরীণ খরচ তীব্রভাবে কমেছে, কিন্তু দেশের লোহার খনির রপ্তানি সাম্প্রতিক বছরগুলিতে রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে, এবং ২০২১ সালে স্বাভাবিক স্তরে ফিরে এসেছে।
ভারতে লোহার রস রপ্তানির পরিমাণ মৌলিক উৎপাদন স্থিতিশীল ছিল, আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভারতের লোহার রস বিদেশে খুব বেশি সরবরাহ করা হয় না।এছাড়া, ভারতের বৃহত্তম লোহা খনি উৎপাদনকারী সংস্থা ভারতের রাষ্ট্রীয় খনি কোম্পানি (এনএমডিসি) এই বছরের শুরুতে ঘোষণা করেছিল,এর এলাকাটি ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের দোনি মারলা লায় (ডোনিমালাই) ওপেন-পীট লোহা খনিতে অবস্থিত।, এবং দুটি R9200Liebherr এক্সক্যাভারের সহায়ক লোহা খনির কাজ সক্ষম।ডোনি মারলা লায় খোলা খনির লোহার খনি, এনএমডিসির উৎপাদন বছরে প্রায় ৭ মিলিয়ন টন বৃদ্ধি করা সম্ভব।এই ক্ষেত্রে, ২০২২ সালে ভারতীয় লোহা খনির উৎপাদন রেকর্ড উচ্চতায় অব্যাহত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।